Ungefähr Mujahid Bulbul
Diese App ist mit den besten Liedern des beliebten Künstlers Mujahidul Islam Bulbul arrangiert.
যে গান মানুষের অব্যক্ত কথা বলে যে গানে সঞ্চারিত হয় হৃদয়ের জমাটবদ্ধ অনুভূতি গানই মানুষের মানুষের প্রিয় হয়।।। সে গান ছড়িয়ে পড়ে প্রাণ থেকে প্রাণে। লেখক বা গায়কের চিন্তাধারা অগণিত মননে সংক্রমিত হলে তবেই একটি গান স্বার্থকতা পায়।।। দল, মত, বর্ণ, বয়স সব ছাড়িয়ে গানের শব্দমালা ছড়িয়ে যায় কণ্ঠ কণ্ঠ থেকে কণ্ঠে।। এমন গানই শিল্পীকে বাঁচিয়ে রাখে। একটি গানই হয়ে ওঠে একজন শিল্পীর পরিচয়বাহক।
আমাদের একজন কবি আছেন। যার এমন অগণিত গান আছে যা যুগ যুগ ধরে সমানভাবেই জনপ্রিয় হয়ে আছে মানুষের কাছে।। কথা, সুর আর কণ্ঠে যিনি লাখো হৃদয়কে আন্দোলিত করে ব্যক্তিত্ব আর স্বকীয়তায় নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যান প্রতিনিয়ত।। বলছি মুজাহিদ বুলবুলের কথা৷ পুরো নাম মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ক ক ইসলামী সংগীত শিল্পী নিয়মিত গেয়ে যাচ্ছেন মাতিয়ে রাখছেন দর্শক-শ্রোতাদের মুজাহিদ বুলবুল তাঁদের অন্যতম।।।
সঙ্গীতাঙ্গনে তার পদচারণার শুরুটা ১৯৯৮ সাা ইসলামী গজলের অ্যালবাম ‘কামলিওয়ালা’ প্রক৾শের মার এরপর একে একে
‘জাগো হে মুসলমান’
„ফরিয়াদ“ „আর্তনাদ“
‘মুক্তির দিশারী’
‘গুলশান’ ‘প্রহরী’
‘অসহায় বনি আদমের অশ্রু ঝরে এবং উর্দু গজলের অ্যালবাম অ্যালবাম নালায়ে কলন্দর কলন্দর মোট টি টি অ্যালবাম বের হেয়েছে।।। তাঁর সবকটি অ্যালবামই সাড়া জাগিয়েছে শ্রোতা মহ
তাঁর বহুল প্রচারিত যে গানগুলো থেকে থেকে শহর স্টেইজ থেকে স্টেইজ ঘুরে বেড়ায় সংখ্যা অগণিত অগণিত।
‘আসুক না যত বাধা’
‘আমরা আর কত মার খাবো’
‘আল্লাহ রক্ষা করো’
‘মওলা’
‘সরল পথের পথিক’
‘বক্তা না কমেডিয়ান’
‘লকবনেশা’
‘ভণ্ডগুলোর দোষ’ তন্মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইস্যুকেন্দ্রিক তার গানগুলো সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে।।।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী সঙ্গীতাঙ্গনে কর্ড, বাজনা, গিটারসহ অনেক শব্দই প্রাসঙ্গিক। তবে এই জায়গাতেও মুজাহিদ বুলবুল স্রোতের বিপরীতে হাঁটেন।। বাংলাদেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে ইসলামী সংস্কৃতির একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করতে তিনি কাজ করে করে যাচ্ছেন।।
স্টেইজ পারফর্ম শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। সেই যে শুরু এখনও চলছে বিরামহীন। গেয়ে চলেছেন মঞ্চ থেকে মঞ্চে।
হামদে বারী তা’আলা,
নাতে রাসূল, সাল্লাল্লাহু, আলাইহি,
শানে আউলিয়া,
মরমী সংগীত,
জাগরণীমূলক গান,
দেশাত্মবোধক সংগীত,
সমাজের নানান অসঙ্গতি নিয়ে প্রতিবাদমূলক প্রায় সব ধরণের গান গেয়েই সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন মুজাহিদ বুলবুল।।।
"
ইসলামী সংগীত শিল্পীর পাশাপাশি একজন সফল গীতিকার সুরকার ও কবি হিসেবেও তিনি সমানভাবে সমাদৃত।।। তাঁর গাওয়া গজলগুলোর প্রায় সবগুলোই তাঁর নিজের এবং এবং সুর।। " আমি চেষ্টা করেছি এই এপসে সেরা সঙ্গীতগুলো সাজিয়ে রাখতে।।
মুজাহিদ বুলবুল মুগ্ধতার সমার্থক শব্দ হিসেবেই কাছে গণ্য গণ্য হয়ে।। যদিও সাধারণত শিল্পীরা আলোচনায় থাকেন, সমালোচনায় থাকেন।।। শিল্পীরা উত্থানে থাকেন, পতনেও থাকেন। তবে মুজাহিদ বুলবুল এই জায়গায় ব্যতিক্রম। সঙ্গীত জগতে তাঁর শুরুর পর যে যে ধারাবাহিকতা তা তিনি ধরে রেখেছেন দারুনভাবে।।। কখনো ছন্দপতন হতে দেননি।
যে গান মানুষের অব্যক্ত কথা বলে যে গানে সঞ্চারিত হয় হৃদয়ের জমাটবদ্ধ অনুভূতি গানই মানুষের মানুষের প্রিয় হয়।।। সে গান ছড়িয়ে পড়ে প্রাণ থেকে প্রাণে। লেখক বা গায়কের চিন্তাধারা অগণিত মননে সংক্রমিত হলে তবেই একটি গান স্বার্থকতা পায়।।। দল, মত, বর্ণ, বয়স সব ছাড়িয়ে গানের শব্দমালা ছড়িয়ে যায় কণ্ঠ কণ্ঠ থেকে কণ্ঠে।। এমন গানই শিল্পীকে বাঁচিয়ে রাখে। একটি গানই হয়ে ওঠে একজন শিল্পীর পরিচয়বাহক।
আমাদের একজন কবি আছেন। যার এমন অগণিত গান আছে যা যুগ যুগ ধরে সমানভাবেই জনপ্রিয় হয়ে আছে মানুষের কাছে।। কথা, সুর আর কণ্ঠে যিনি লাখো হৃদয়কে আন্দোলিত করে ব্যক্তিত্ব আর স্বকীয়তায় নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যান প্রতিনিয়ত।। বলছি মুজাহিদ বুলবুলের কথা৷ পুরো নাম মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ক ক ইসলামী সংগীত শিল্পী নিয়মিত গেয়ে যাচ্ছেন মাতিয়ে রাখছেন দর্শক-শ্রোতাদের মুজাহিদ বুলবুল তাঁদের অন্যতম।।।
সঙ্গীতাঙ্গনে তার পদচারণার শুরুটা ১৯৯৮ সাা ইসলামী গজলের অ্যালবাম ‘কামলিওয়ালা’ প্রক৾শের মার এরপর একে একে
‘জাগো হে মুসলমান’
„ফরিয়াদ“ „আর্তনাদ“
‘মুক্তির দিশারী’
‘গুলশান’ ‘প্রহরী’
‘অসহায় বনি আদমের অশ্রু ঝরে এবং উর্দু গজলের অ্যালবাম অ্যালবাম নালায়ে কলন্দর কলন্দর মোট টি টি অ্যালবাম বের হেয়েছে।।। তাঁর সবকটি অ্যালবামই সাড়া জাগিয়েছে শ্রোতা মহ
তাঁর বহুল প্রচারিত যে গানগুলো থেকে থেকে শহর স্টেইজ থেকে স্টেইজ ঘুরে বেড়ায় সংখ্যা অগণিত অগণিত।
‘আসুক না যত বাধা’
‘আমরা আর কত মার খাবো’
‘আল্লাহ রক্ষা করো’
‘মওলা’
‘সরল পথের পথিক’
‘বক্তা না কমেডিয়ান’
‘লকবনেশা’
‘ভণ্ডগুলোর দোষ’ তন্মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ইস্যুকেন্দ্রিক তার গানগুলো সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে।।।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী সঙ্গীতাঙ্গনে কর্ড, বাজনা, গিটারসহ অনেক শব্দই প্রাসঙ্গিক। তবে এই জায়গাতেও মুজাহিদ বুলবুল স্রোতের বিপরীতে হাঁটেন।। বাংলাদেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে ইসলামী সংস্কৃতির একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করতে তিনি কাজ করে করে যাচ্ছেন।।
স্টেইজ পারফর্ম শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। সেই যে শুরু এখনও চলছে বিরামহীন। গেয়ে চলেছেন মঞ্চ থেকে মঞ্চে।
হামদে বারী তা’আলা,
নাতে রাসূল, সাল্লাল্লাহু, আলাইহি,
শানে আউলিয়া,
মরমী সংগীত,
জাগরণীমূলক গান,
দেশাত্মবোধক সংগীত,
সমাজের নানান অসঙ্গতি নিয়ে প্রতিবাদমূলক প্রায় সব ধরণের গান গেয়েই সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন মুজাহিদ বুলবুল।।।
"
ইসলামী সংগীত শিল্পীর পাশাপাশি একজন সফল গীতিকার সুরকার ও কবি হিসেবেও তিনি সমানভাবে সমাদৃত।।। তাঁর গাওয়া গজলগুলোর প্রায় সবগুলোই তাঁর নিজের এবং এবং সুর।। " আমি চেষ্টা করেছি এই এপসে সেরা সঙ্গীতগুলো সাজিয়ে রাখতে।।
মুজাহিদ বুলবুল মুগ্ধতার সমার্থক শব্দ হিসেবেই কাছে গণ্য গণ্য হয়ে।। যদিও সাধারণত শিল্পীরা আলোচনায় থাকেন, সমালোচনায় থাকেন।।। শিল্পীরা উত্থানে থাকেন, পতনেও থাকেন। তবে মুজাহিদ বুলবুল এই জায়গায় ব্যতিক্রম। সঙ্গীত জগতে তাঁর শুরুর পর যে যে ধারাবাহিকতা তা তিনি ধরে রেখেছেন দারুনভাবে।।। কখনো ছন্দপতন হতে দেননি।
Ausklappen
